হে কাওমীর মেধাবী সূর্য সন্তানরা
এখনো জাতি তোমাদের থেকে কিছু পাওয়ার আশায় আছে,
তোমাদের অবদান জাতি কোনোদিন ভুলতে পারবে না
এ জাতি তোমাদের ঋন কোনদিন শোধ করতে পারবে না।
কারণ এ জাতির সাথে তোমাদের সম্পর্ক ছিন্ন হবার নয়
এবার আসি মূল কথায়
বর্তমান পৃথিবী ইন্টারনেটের যোগ এই ইন্টারনেট ছাড়া মানুষ এখন চলা মুশকিল হয়ে দাঁড়িয়েছে,
মানুষের এমন কোনো দিক নেই যা মানুষ ইন্টারনেট থেকে উপকৃত হচ্ছে না।
ফেসবুক, ইউটিউব, গুগল সহ অনেক ব্রাউজার ব্যাবহার করছে মানুষ।
তোমাদের খেদমত মসজিদ মাদ্রাসা মক্তব এবং মানুষের রুহের খোরাক অবশ্যই যোগাচ্ছে।
কিন্তু এই ইন্টারনেট ব্যবহারের যোগে মানুষ অধিকাংশ নিজের কাজের ব্যস্ততায় সময় পার করেছে, নেট জগতে, কিন্তু তাই বলে কি তারা সঠিক ইসলামের দাওয়াত থেকে মাহরুম হবে??
কারণ বর্তমান পৃথিবীতে ১১১ মিলিয়নের বেশি মানুষ গুগল ব্যাবহার করে, এবং প্রায় ১৮৬ কোটির ও বেশি মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে।
এই মানুষ গুলোর অধিকাংশই গুগল বিশ্বাসি অর্থাত
তারা যে কোনো সমস্যা সমাধানের জন্য গুগলের সহায়তা নেয়।
কিন্তু আপসোসের বিষয় হলো সেখানে হক পন্থীদের ইসলামের খেদমত একেবারে নগন্য বললেই চলে,
যার কারণে অধিকাংশ জেনারেল শিক্ষিত তারা যখন কোনো সমস্যা সমাধানের জন্য গুগল সহ বিভিন্ন ওয়েব সাইটে চার্স দেয় তখন কিন্তু তারা বিভ্রান্তের স্বীকার হয়।
যার খেসারত তোমাদেরকেই দিতে হয়।
তার বিপরীত যাদেরকে একটা আরবি প্রবন্ধ লিখতে দিলে তার পারবেনা, যারা আহলে হকের বিরুদ্ধে সবসময় সোচ্চার, যারা ভ্রান্ত আক্বিদায় বিশ্বাসি তাদেরই দখলে আজ ১৮৬ কোটি মানুষের ঈমান
তব হ্যা ইন্টারনেটের ভালো দিক যেমন আছে তেমনই তার খারাপ দিকটা অবশ্যই অনেক বেশি
তাই জাতির আগামীর দ্বীনের কর্ণধারদের প্রতি উদাত্ত আহবান থাকবে, দাওয়াতের নিয়তে ইন্টারনেট জগতে তোমাদের আরও বেশি সোচ্চার হতে হবে, বিভিন্ন ওয়েব সাইটে ইসলামের বিভিন্ন দিক সুন্দর করে দলিল প্রমানের আলোকে জাতির সামনে তুলে ধরতে হবে, তুলে ধরতে হবে ইসলামের সৌন্দর্য, সাথে সাথে বিভিন্ন মাসালা মাসায়েল, বিশেষ করে যে-সব মাসালা নিয়ে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্তির স্বীকার হচ্ছে সে গুলো কোরআন হাদীসের আলোকে স্পষ্ট করে তুলে ধরতে হবে, যা একমাত্র তোমাদের ধারাই সম্ভব,
চলবে........
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন