সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুন, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

একটি কন্যা সন্তান একটি জান্নাত - মাওলানা ইব্রাীম আজিজি

মানুষ প্রথমত দুইপ্রকার, পুরুষ আর নারী। এভাবে সৃষ্টি করা আল্লাহ তাআলার হিকমত ও কল্যাণ-জ্ঞানের উপর নির্ভরশীল। তবে আল্লাহ তাআলা কাউকে শুধু কন্যা সন্তানই দান করেন। আবার কাউকে পুত্র সন্তান। কাউকে আবার পুত্র ও কন্যা উভয়ই দান করেন। কাউকে কাউকে আবার কোনো সন্তানই দান করেন না। এ বণ্টনও আল্লাহ তাআলার বিশেষ হিকমত ও কল্যাণ-জ্ঞানের ভিত্তিতেই হয়। এদিকে ইঙ্গিত করে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন- يَهَبُ لِمَنْ يَشَاءُ إِنَاثًا وَيَهَبُ لِمَنْ يَشَاءُ الذُّكُورَأَوْ يُزَوِّجُهُمْ ذُكْرَانًا وَإِنَاثًا وَيَجْعَلُ مَنْ يَشَاءُ عَقِيمًا. তিনি যাকে ইচ্ছা কন্যা সন্তান দান করেন এবং যাকে ইচ্ছা পুত্র সন্তান দান করেন। অথবা তাদেরকে দান করেন পুত্র ও কন্যা উভয়ই এবং যাকে ইচ্ছা করে দেন বন্ধ্যা। -সূরা শুরা (৪২) : ৪৯-৫০ অর্থাৎ তিনি যাকে ইচ্ছা কন্যা সন্তান দান করেন এবং যাকে ইচ্ছা পুত্র সন্তান দান করেন। অথবা তাদেরকে দান করেন পুত্র ও কন্যা উভয়ই এবং যাকে ইচ্ছা তাকে করে দেন বন্ধ্যা। তার না পুত্র সন্তান জন্ম হয়, না কন্যা সন্তান। শত চেষ্টা-তদবির করলেও তার সন্তান হয় না। এ সবই আল্লাহ তাআলার বিশেষ হিকমত ও কল্যাণ-জ্ঞানের ভিত্তিতেই হয়ে

মাও. রুহুল আমিন সাহেব রহঃ এর অজানা কাহিনী- মাও. ইব্রাহীম আজিজি

সফলতা অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনের তেজদ্বীপ্ত স্পৃহা আর কঠোর পরিশ্রম অর্জিত ইলেমকে যদি কর্মের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা যায় তবে সে জীবন সার্থক ও ধন্য। হযরত মাওলানা রুহুল আমিন সাহেব রহঃ ছিলেন এমনই এক সার্থক ও ধন্য জীবনের অধিকারি এক মহাপুরুষ। জন্ম ও পরিচয়। রাহবারে শরিয়ত ও ত্বরিকত হযরত মাওলানা রুহুল আমিন সাহেব রহঃ আনুমানিক ১৯২৩ ইং সালে ফেনী জেলার সুনামধন্য লেমুয়া ইউনিয়ন ধর্মপুর গ্রামে, এক সম্ভ্রান্ত পরিবার এবং এক খোদাভীরু আলেম মাওলানা খলিলুর রহমানের ওরশে জন্ম গ্রহণ করেন। শিক্ষাকাল শিশু রুহুল আমিন দ্বীনি শিক্ষার প্রতি অত্যান্ত অনুরাগী ছিলাম যার ফলে প্রাথমিক শিক্ষা স্থানীয় মিয়াজি সাহেবের নিকট করলেও পরবর্তীতে মাধ্যমিক শিক্ষা অর্জন করার নিমিত্তে সোনাগাজি বক্তার মুন্সি মাদ্রাসায় ভর্তি হন সেখানে অত্যান্ত কৃতিত্বের সাথে মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন, এরপর সোনাগাজি ফাজিল মাদ্রাসা থেকে ডিগ্রি অর্জন করেন, কর্মকাল পড়া লেখা সমাপ্তি করে তখনকার যুগশ্রেষ্ঠ আলেমেদ্বীন ওলিকুলের শিরোমণি পটিয়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা মুহতামিম হজরত মাওলানা মুফতি আজিজুল হক সাহেবের সোহবতে গিয়ে নিজের ঈমান আক্বিদা ও আত্মার পরিশুদ্ধি করেন